লাইফস্টাইল ডেস্কঃ
তেল যত কম প্রক্রিয়াজাত করা হবে তাতে তত বেশি পুষ্টিগুণ অটুট থাকবে।
বর্তমানে বাজারে অনেক তেল পাওয়া গেলেও ভেষজ তেলের কোনো বিকল্প নেই। তাই ভেষজ তেল দিয়ে রূপচর্চা-বিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে চুলে তেল ব্যবহারের উপকারিতাগুলো এখানে দেওয়া হল।
কন্ডিশনিং:
যতই দামী ‘হারবাল’ শ্যাম্পু, কন্ডিশনার, সিরাম ও অন্যান্য চুলের প্রসাধনী ব্যবহার করুন না কেনো, এগুলো চুল ভালো রাখতে প্রাচীন ও দীর্ঘ মেয়াদী পদ্ধতিগুলোর মতো নয়। বরং তেল চুলের গভীরে যায় এবং ভালো কাজ করে।
রক্ত সঞ্চালন:
নিয়মিত তেল মালিশ করার সব চেয়ে ভালো সুবিধা হল এটা মাথার ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়। সারা মাথায় সুন্দরভাবে তেল ছড়িয়ে গেলে তা চুলের প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবারহ করে।
চুল পড়া কমায়:
নিয়মিত তেল মালিশ করার অন্যতম উপকারিতা হল এটা চুল পড়া কমানোর পাশাপাশি চুল গজাতে সাহায্য করে। তাই চুলের সঙ্গে মানানসই ও তার প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবারহ করবে এমন তেল- জলপাই, নারিকেল, এমনকি চুল ঘন করে- এই ধরনের তেল নিয়মিত ব্যবহার করতে পারেন।
জট মুক্ত চুল:
কোঁকড়া ও জটালো চুল নিয়ন্ত্রণ করা বেশ কঠিন, বিশেষ করে উষ্ণ ও আর্দ্র আবহাওয়ায়। রাতে চুলে তেল দেওয়া বা গোসলের এক ঘণ্টা আগে চুলে তেল লাগিয়ে এই সমস্যার সমাধান করা যায়। যদি বাইরে যাওয়ার সময় চুল খুব বেশি এলোমেলো হয়ে থাকে তাহলে হাতে সামান্য তেল নিয়ে তা সারা মাথায় বুলিয়ে নিন। তবে খুব বেশি যেন না হয়।