অনলাইন ডেস্কঃ
কক্সবাজারের মহেশখালীতে উপজেলা নির্বাচন ঘিরে কয়েকটি গাড়ি ভাংচুরের ঘটনা ঘটেছে। এ নিয়ে আওয়ামী লীগের দুই পক্ষ ও পুলিশের কাছ থেকে তিন ধরনের বক্তব্য পাওয়া গেছে।
নৌকার প্রার্থী মো. হোসাইন ইব্রাহিম অভিযোগ করেছেন, প্রতিপক্ষ এক আওয়ামী লীগ নেতারা অনুসারীরা রোববার সন্ধ্যায় নোনাছড়ি বাজারে তার সমর্থকদের গাড়িবহরে গুলিবর্ষণ ও হামলা চালিয়েছে। এতে তার পাঁচজন কর্মী আহত হয়েছেন।
তার অভিযোগ অস্বীকার করে মহেশখালী উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য সেলিম চৌধুরী বলছেন, স্থানীয় একটি বাজারের লোকজন ক্ষুব্ধ হয়ে তাদের উপর এই হামলা চালিয়েছে। তবে সেখানে গোলাগুলির কোনো ঘটনা ঘটেনি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মহেশখালী থানার ওসি প্রভাষ চন্দ্র ধর বলেন, নৌকা প্রতীকের নির্বাচনী গাড়িবহরে গুলিবর্ষণ এবং হামলা ও ভাংচুরের ঘটনা ঘটেনি। আগামী ২৪ মার্চ অনুষ্ঠেয় উপজেলা নির্বাচনের কাজের জন্য পুলিশ কিছু গাড়ি রিকুজিশন করেছে। গাড়ি দিতে অনিচ্ছুক মালিক, চালক এবং তাদের সহকারীরা ক্ষুব্ধ হয়ে পুলিশ সদস্যদের বহনকারী ওই সব গাড়িতে হামলা করেছে।
তিনি বলেন, “সন্ধ্যায় নোনাছড়ি বাজার থেকে গাড়িগুলো বহর করে উপজেলা সদরে নিয়ে আসছিল পুলিশ। এ সময় বহরের সামনে ও পিছনে থাকা গাড়িতে ১০ জন পুলিশ সদস্যও বসা ছিল। গাড়িগুলো নিয়ে আসার সময় ক্ষুব্ধ লোকজন ঢিল ছুঁড়তে থাকে। এক পর্যায়ে পুলিশ ধাওয়া দিলে তারা পালিয়ে যায়।”
সূত্রঃ বিডিনিউজ