লাইফস্টাইল ডেস্কঃ
কিছু খাবার বর্জন এবং গ্রহণের বিষয় খেয়াল রাখতে হবে।
স্বাস্থবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে জানানো হয়, ধমনী যত সরু হবে এবং সেখান দিয়ে হৃদপিণ্ড যত বেশি রক্ত পাম্প করবে রক্ত চাপ ততই বাড়ার সম্ভাবনা থাকে।
উচ্চ রক্ত চাপের কারণে হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক, বিভিন্ন ধরনের হৃদরোগ, কোনো অঙ্গ অকেজো হয়ে যাওয়া ইত্যাদি সমস্যা হয়ে থাকে। তাই উচ্চ রক্তচাপের বিষয়টি নিয়ে হেলাফেলা করা ঠিক নয়।
লাল বনাম সাদা মাংস:
মাছ এবং মুরগির মাংস রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের জন্য বেশ উপকারী। তবে এ সময় ভুলেও ‘রেড মিট’ অর্থাৎ গরু ও খাসির মাংস খাওয়া যাবে না। সবজির সঙ্গে মিশিয়ে মাছ রান্না করে খেলে উপকার পাওয়া যাবে।
রসুন:
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রসুন দারুণ কার্যকর। কোলেস্টেরল কমিয়ে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে রসুন। প্রতিদিন এক টুকরা রসুন খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
পেঁয়াজ ও মধু:
দ্রুত রক্তচাপ কমাতে পেঁয়াজ এবং মধুর মিশ্রণ বেশ কার্যকর। এক টেবিল-চামচ পেঁয়াজের রসের সঙ্গে দুই টেবিল-চামচ মধু মিশিয়ে পান করলে রক্তচাপে উপকার পাওয়া যাবে।
কারি পাতা:
নানা ধরনের রোগ উপশমে সহায়ক। খাবার পানির সঙ্গে চার থেকে পাঁচটি কারি পাতা নিয়ে তা ফুটিয়ে ঠাণ্ডা করতে হবে। প্রতিদিন এই পানি পানে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
গাজর ও পালংশাক: এগুলো ভালোভাবে ব্লেন্ড করে জুস তৈরি করে নিতে হবে। দিনে দুবার পান করলে উপকার পাওয়া যাবে।
বিট:
বিটের ঔষুধি উপাদান রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। বিটের রস আলাদা করে দিনে দুবার পান করতে হবে।
লবণ:
দৈনিক ১৫০০ মিলিগ্রামের কম লবণ গ্রহণ করার অভ্যাস করতে হবে।