অনলাইন ডেস্কঃ
একদিনে আরও ৩২ জনের মৃত্যুর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে নতুন করোনাভাইরাসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১ হাজার ১৭১ জন।
রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩ হাজার ১৪১ জনের মধ্যে সংক্রমণ ধরা পড়ায় দেশে এ পর্যন্ত শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮৭ হাজার ৫২০ জনে।
সারা দেশে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের মধ্যে সুস্থ হয়েছেন আরও ৯০৩ জন। সব মিলে এ পর্যন্ত মোট ১৮ হাজার ৭৩০ জন সুস্থ হয়ে উঠলেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বুলেটিনে যুক্ত হয়ে অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক নাসিমা সুলতানা রোববার দেশে করোনাভাইরাস পরিস্থিতির এই সবশেষ তথ্য তুলে ধরেন।
নাসিমা সুলতানা বলেন, গত এক দিনে যারা মারা গেছেন, তাদের মধ্যে ২৭ জন পুরুষ, ৫ জন নারী। তাদের ২০ জন হাসপাতালে, ১১ জন বাড়িতে মারা গেছেন এবং ১ জনকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল।
তাদের ১৬ জন ঢাকা বিভাগের, ১১ জন চট্টগ্রাম বিভাগের, ২ জন সিলেট বিভাগের, ১ জন বরিশাল বিভাগের, ১ জন রংপুর বিভাগের, ১ জন ময়মনসিংহ বিভাগের বাসিন্দা ছিলেন।
মৃত এই ৩২ জনের মধ্যে ৩ জনের বয়স ছিল ৮০ বছরের বেশি। এছাড়া ২ জনের বয়স ৭১ থেকে ৮০ বছরের মধ্যে, ৯ জনের বয়স ৬১ থেকে ৭০ বছরের মধ্যে, ১০ জনের বয়স ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে, ৬ জনের বয়স ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে, ১ জনের বয়স ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে, ১ জনের বয়স ২১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে ছিল।
এলাকাভিত্তিক লকডাউনের পরিকল্পনায় ঢাকার প্রথম এলাকা হিসেবে পূর্ব রাজাবাজারের গলিপথ বাঁশ দিয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ছবি: আসিফ মাহমুদ অভি
এলাকাভিত্তিক লকডাউনের পরিকল্পনায় ঢাকার প্রথম এলাকা হিসেবে পূর্ব রাজাবাজারের গলিপথ বাঁশ দিয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ছবি: আসিফ মাহমুদ অভি
কোভিড-১৯ রোগীর সংখ্যা বেশি হওয়ায় ‘রেড জোন’ হিসেবে চিহ্নিত করে সম্পূর্ণ অবরুদ্ধ করা হয়েছে ঢাকার পূর্ব রাজাবাজার এলাকা। কেউ প্রবেশ ও বের হতে পারবেন না, তাই অনেককেই দেখা যায় ভেতরে থাকা স্বজনদের জন্য বাইরে থেকে বাজার কিনে দিতে।
কোভিড-১৯ রোগীর সংখ্যা বেশি হওয়ায় ‘রেড জোন’ হিসেবে চিহ্নিত করে সম্পূর্ণ অবরুদ্ধ করা হয়েছে ঢাকার পূর্ব রাজাবাজার এলাকা। কেউ প্রবেশ ও বের হতে পারবেন না, তাই অনেককেই দেখা যায় ভেতরে থাকা স্বজনদের জন্য বাইরে থেকে বাজার কিনে দিতে।
একদিনে আরও ৩২ জনের মৃত্যুর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে নতুন করোনাভাইরাসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১ হাজার ১৭১ জন।
রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩ হাজার ১৪১ জনের মধ্যে সংক্রমণ ধরা পড়ায় দেশে এ পর্যন্ত শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮৭ হাজার ৫২০ জনে।
সারা দেশে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের মধ্যে সুস্থ হয়েছেন আরও ৯০৩ জন। সব মিলে এ পর্যন্ত মোট ১৮ হাজার ৭৩০ জন সুস্থ হয়ে উঠলেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বুলেটিনে যুক্ত হয়ে অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক নাসিমা সুলতানা রোববার দেশে করোনাভাইরাস পরিস্থিতির এই সবশেষ তথ্য তুলে ধরেন।
নাসিমা সুলতানা বলেন, গত এক দিনে যারা মারা গেছেন, তাদের মধ্যে ২৭ জন পুরুষ, ৫ জন নারী। তাদের ২০ জন হাসপাতালে, ১১ জন বাড়িতে মারা গেছেন এবং ১ জনকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল।
তাদের ১৬ জন ঢাকা বিভাগের, ১১ জন চট্টগ্রাম বিভাগের, ২ জন সিলেট বিভাগের, ১ জন বরিশাল বিভাগের, ১ জন রংপুর বিভাগের, ১ জন ময়মনসিংহ বিভাগের বাসিন্দা ছিলেন।
মৃত এই ৩২ জনের মধ্যে ৩ জনের বয়স ছিল ৮০ বছরের বেশি। এছাড়া ২ জনের বয়স ৭১ থেকে ৮০ বছরের মধ্যে, ৯ জনের বয়স ৬১ থেকে ৭০ বছরের মধ্যে, ১০ জনের বয়স ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে, ৬ জনের বয়স ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে, ১ জনের বয়স ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে, ১ জনের বয়স ২১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে ছিল।
বুলেটিনে জানানো হয়, সারা দেশে ৬০ টি পরীক্ষাগারে গত ২৪ ঘণ্টায় ১৪ হাজার ৫০৫ টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ২১ দশমিক ৬৫ শতাংশ। আর শনাক্ত রোগীর সংখ্যা বিবেচনায় সুস্থতার হার ২১ দশমিক ৪০ শতাংশ, মৃতের হার ১ দশমিক ৩৪ শতাংশ।
গত ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশনে আনা হয়েছে ৭১২ জনকে। বর্তমানে সারা দেশে আইসোলেশনে রয়েছেন ৯ হাজার ৭৫৮ জন রোগী।
সূত্রঃ বিডিনিউজ