রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়লে আমাদের খাওয়া-দাওয়ায় কিছু বিধিনিষেধ চলে আসে। তা না হলে ডায়াবেটিসের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা মুশকিল। বাইরের প্রক্রিয়াজাত খাবার, তেল-মশলা যত কম খাওয়া যায়, ততই ভালো। চিকিৎসকেরাও তেমনটাই বলে থাকেন। বাড়িতে রান্না করা খাবার হলেও তা কোন তেলে রাঁধছেন, সেটাও কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ। তাই কোন তেল দিয়ে রাঁধলে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে তা জেনে নিন।
অ্যাভোকাডো অয়েলে রয়েছে উপকারী মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট, যা শর্করার মাত্রা বাড়তে দেয় না। এমনকি কোলেস্টেরল রোগীদের জন্যেও অ্যাভোকাডো অয়েল স্বাস্থ্যকর। উচ্চ রক্তচাপ থাকলেও এটি খাওয়া যেতে পারে।
ৃ
অলিভ অয়েল তেলে রয়েছে সব ধরনের উপকারী উপাদান। এতে রয়েছে যে ফ্যাট রয়েছে তা রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়তে দেয় না। শুধু ডায়াবেটিক নয়, যারা হৃদরোগের সমস্যায় ভুগছেন, তাদের জন্য অলিভ অয়েল বেশ উপকারী।
ওজন কমাতে নিয়ম করে তিসির বীজ খান অনেকেই। পাশাপাশি তিসির তেলও শরীরের জন্য উপকারী। এতে রয়েছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড। এ উপাদান শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
শরীরের যত্ন নিতে পিনাট বাটার বেশ স্বাস্থ্যকর। ডায়াবেটিস থাকলে বাদাম তেল দিয়ে রান্না করা খাবার খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন। এ তেলেও রয়েছে উপকারী মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট। যা হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমায়। কোলেস্টেরলের মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে রাখে।
সূত্র : ঢাকা পোস্ট