এ.এম হোবাইব সজীব,চকরিয়া:
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪১তম শাহাদত বার্ষিকী উপলক্ষে চকরিয়ার বদরখালী ইউনিয়ন আওয়ামিলীগ, শ্রমিকলীগ, কৃষকলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবকলীগ, ছাত্রলীগ সহ অংগ সংগঠনের উদ্যোগে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১৫ আগস্ট সকাল ৮ঘটিকার সময় বদরখালী এমএস সিনিয়র মাদ্রাসা হল রুমে খতমে কোরান, পতকা উত্তোলন ,আলোচনা সভা ও কাঙ্গালীভোজের আয়োজন করা হয়।
সকাল ১০ ঘটিকার সময় জাতীয় শোক দিবস উদযাপন কমিটির আহবায়ক ও ইউনিয়ন আ‘লীগের সাধারণ সম্পাদক জসিম উদ্দিন টিটু‘র সভাপতিত্বে অনুষ্টিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বদরখালী ইউনিয়ন আ.লীগের সাবেক সভাপতি জেলা আ.লীগ নেতা একে এম জোবাইর আহমদ বিএসি, বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন মাতা মুহুরী সাংগঠনিক উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি জসিম উদ্দিন হায়দার,বদরখালী ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আ‘লীগ নেতা মোহাম্মদ আলী বিএ, মাতামুহুরী সাংগঠনিক উপজেলা আ‘লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মাষ্টার মকবুল হোছাইন, প্রচার সম্পাদক নুরুল আমিন ছোট, প্রভাবশালী সদস্য নুরুল কাদের ছিদ্দিকী, বদরখালী আ.লীগের সাবেক সভাপতি রশিদ আমদ এমএ।
বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন, ইউনিয়ন শ্রমিক লীগের আহবায়ক সরওয়ার আলম, হাছান কোম্পানি, শেখ মহি উদ্দিন, ইউনিয়ন আ‘লীগ নেতা ও জাতীয় শোক দিবস উদযাপন কমিটির যুগ্ন আহবায়ক শেখ সালাহ উদ্দিন ছিদ্দিকী, সাবেক এমইউপি বেলাল উদ্দিন , আবুল কাশেম ভুট্টো, মীর কাশেম আলী সিকদার, আনোয়ার পারভেজ, মোহাম্মদ কাজল হোছাইন, আ‘লীগ নেতা রেজাউল করিম মানিক, মাষ্টার মিনহাজুল আবেদীন, অলি উল্লাহ, মীর মোশারফ হোছাইন, মাতামোহুরী ছাত্রলীগ নেতা আ ন ম হেফাজ সিকদার, সিনিয়র আলীগ শফিউল আলম আজাদ।
বিভিন্ন ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি যথাক্রমে আব্বাছ উদ্দিন, আব্দুল মাবুদ, নুরুল হুদা, জাহাঙ্গির আলম ও নুরুল ইসলাম কালু, সাধারন সম্পাদক যথাক্রমে ওবলাল উদ্দিন, জাহাঙ্গির আলম, গিয়াস উদ্দিন (৪), গিয়াস উদ্দিন (৫), আবুল হাশেম, আসাদুজ্জামান সাদুল, ও আব্দু জলিল লালু , বাস্তহারা লীগের সভাপতি জয়নাল আবেদীন, যুবলীগ নেতা ডাক্তার হেলাল, মোহাম্মদ আলী, রুবেল, ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি জাহাঙ্গির, ছাত্রলীগের সভাপতি আনোয়ারুল ইসলাম, সাধারন সম্পাদক মিজানুর রহমান মিয়া, যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদক রাশেদুল ইসলাম রাশেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক রবিউল আলম, ছাত্র নেতা, জোবাইর, খোকন, ছোটন, মামুন, রাকিব, মিজানুর রহমান, মোরশেদ, মানিক, রিপন, সুমন, ছোটন (২), রাশেল, শেখ রাসেল, পারভেজ, তারেক ও মিশুক।
বিকাল ৩ ঘটিকার সময় প্রায় ২০০০ মানুষকে (খোলা বাসনে) ভোজন করা হয়।